TG Telegram Group & Channel
Bangla Phobia(Exam Mate) | United States America (US)
Create: Update:

💠 লালসালু 💠




১। সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ জন্মগ্রহন করেন- চট্রগ্রামে।

২। সৈয়দ ওয়াল্লিউল্লাহর উপন্যাসটি ফরাসি ও ইংরেজী ভাষায় অনুদিত হয়- লালসালু ।

৩। সাংবাদিক ‍হিসেবে- কর্মজীবন শুরু করেন সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ

৪। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন- ১৯৭১ খ্রিষ্ট্রাব্দ।

৫।বাংলাদেশের কথাসাহিত্যকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পথিকৃৎ ছিলেন- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।

৬। ‘কাঁদো নদী কাঁদো’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়- ১৯৬৮ সালে।

৭। ‘নয়নচতারা’ গল্পগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ১৯৪৬ সালে।

৮।‘লালসালু’ উপন্যাস অনুযায়ী কী না হলে বিদেশে এক পাও চলে না- বদনা।

৯। নোয়াখালি অঞ্চলে শস্যের চেয়ে বেশি- টুপি।

১০। ‘কিন্তু দেশটা কেমন মরার দেশ’ – বলা হয়েছে- শস্যহীন বলে।

১১।মজিদের শারীরিক গড়ন-শীর্ণকায়।

১২। মোদাচ্ছের পীরের কবর আবিষ্কার করায় মজিদ উম্মোচিত হয়েছে- মিথ্যাচার চরিত্রে।

১৩। বিভিন্ন গ্রাম থেকে মহব্বতনগরে মানেুষ আসতে লাগে- মাজারে মানত করতে।

১৪। মজিদ ভয় দেখেছে- রহিমার চোখে।

১৫। দুদু মিঞার মুখে লজ্জার হাসি আসে –কলমা জানে না তাই।

১৬। মজিদের শক্তির মূল উৎস- মাজার।

১৭। মজিদের সঙ্গে গ্রামবাসীর যোগসূত্রকারী চরিত্র হিসেবে সাদৃশ্যপূর্ণ হল- রহিমার্ চরিত্রটি |

১৮। ঢেঙা বুড়োর হাতে মার খেয়ে হাসুনির মা গিয়েছিল- মজিদের বাড়িতে।

১৯। ঝড় এলে হাসুনির মায়ের অভ্যাস ছিল- হৈ চৈ করা।

২০। মজিদ হাসুনির মার কাছ থেকে চেয়েছিল- তামাক।

২১। মহিদ হাসুনির মাকে শাড়ি কিনে দিয়েছিল- বেগুনি রঙ্গের।

২২। মজিদের গড়া মাজারে লোকজনের আসা কমে যায়- অন্য পীরদের আধিপত্য।

২৩।‘পাথর এবার হঠাৎ নড়ে’।– পাথর বলতে বোঝানো হয়েছে- মজিদকে।

২৪। আমেনা বিবি তার স্বামীকে পানিপড়া আনতে বলেছিল – মা হওয়ার আশায়।

২৫। মজিদের মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশটা ছিল- নাটকীয়।

২৬। জমিলা আমাদের সমাজব্যবস্থার যে অসংগতির শিকার- বাল্যবিবাহ।

২৭। খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাজারে খ্যাংটা বুড়ি নালিশ করেছিল- ছেলের মৃত্যুতে।

২৮।‘লালসালু’ উপন্যাসে যে পাড়ার উৎসবের কথা বর্ণিত আছে-ডোমপাড়া।

২৯। যার বিলাপ শুনে জমিলার মন খারাপ হয়েছিল- খ্যাংটা বুড়ির।

৩০।মজিদের বাড়িতে জিকিরের জন্য যে শিরনি রান্না চলছিল তার তদারকির দায়িত্ব ছিল- রহিমা ও জমিলার |

৩১। জিকির করতে করতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল-মজিদ।

৩২। এশার নামাজ পড়ে মজিদ মাজারে কিসের আওয়াজ শুনেছিল বলে প্রকাশ করে- সিংহের।

৩৩। মজিদের মুখে থুথু ফেলেছিল- জমিলা।

৩৪। ‘লালসালু’ উপন্যাসে চৌকাঠে বসলে ঘরে কী আসে বলে উল্লেখ্য রয়েছে- বালা।

৩৫। সহজ প্রাণধর্মের উজ্জ্বল প্রতীক -জমিলা।

৩৬। গ্রামবাসীর অন্তর জর্জরিত হয়ে ওঠে - অনুশোচনায়।

৩৭। মজিদের শক্তি প্রতিফলিত হয়- গ্রামবাসীর ওপর।

৩৮। বুড়ো, হাসুনির মাকে বেধড়ক প্রহার করে- ঘরের কথা মজিদকে বলায়।

৩৯। মজিদকে শিকড়গাড়া বৃক্ষ করতে সক্রিয় ছিল- ধর্ম।

৪০। মজিদ মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিল- মতিগঞ্জের সড়কের ওপর ।

৪১। আমেনা বিবির প্রতি মজিদের যে দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ পেয়েছে- লালসা।

৪২। খালেক ব্যাপারীর সামনে বসে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করে- ধলা মিঞা।

৪৩। শত্রুর আভাস পাওয়া হরিণের চোখের মতোই সতর্ক হয়ে ওঠে – জমিলার চোখ ।

৪৪। ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মুখে জমিলার থুথু নিক্ষেপে প্রকাশ পেয়েছে- ক্রোধ।

৪৫। মজিদ পূর্বে যেখানে বাস করত- গারো পাহাড়ে।

৪৬। মজিদের দুদু মিয়াকে শাসনের মধ্যে নিহিত- আধিপত্য বিস্তার।

৪৭। রহিমার কাছে নিজের মৃত্যু কামনা করে- জমিলা।

৪৮। প্রথম যৌবনে মজিদ যেমন বৌ এর স্বপ্ন দেখতো-জমিলার মতো।

৪৯। ঢেঙ্গা বুড়োর বিচারে মজিদ যে সূরা পাঠ করেছিল- সূরা আন-নূর।

৫০। ‘ বতর’ শব্দের অর্থ- ফসল কাটার উপযুক্ত সময়।

৫১। ‘ওনারে কইবেন, আমার যেন মওত হয়।’ আর্জিটি করেছিল- হাসুনির মা।

৫২। মাঠের ধান নষ্ট হয়ে যায়- শিলা বৃষ্টি হলে।

৫৩। ‘শস্যের চেয়ে টুটি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি’ বলতে বোঝানো হয়েছে- ধর্মীয় গোঁড়ামী।

৫৪। গ্রামের লোকেরা যেন রহিমারই- অন্য সংস্করণ।

৫৫। বিশ্বাসের পাথরে যেন- খোদাই করা চোখ।

৫৬। ঘরের ম্লান আলোয় কবরের সেই অনাবৃত অংশটা - মৃত মানুষের খোলা চোখের মতো দেখায়।

৫৭। আমেনা বিবির বিয়ে হয়েছিল – ১৩ বছর বয়সে।

৫৮। মোনাজাত শেষে মজিদ পা ফেলছিল – উত্তর দিকে।

৫৯। আমেনা বিবি ও রহিমার মধ্যে মিল রয়েছে – নিঃসন্তানের দিকটা।

৬০। ঘুমকাতুরে- জমিলা।

৬১। খালেক ব্যাপারীর মতে আক্কাস দাড়ি রাখেনি- ইংরেজি পড়েছে বলে।

৬২। গ্রামে হিড়িত পড়েছে- মসজিদ স্থাপনের।

৬৩। আমেনা বিবির আনন্দ আর সুখের নিশানা- থোতা মুখের তালগাছ।

৬৪। আওয়ালপুরের পীরের মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে- ধর্মব্যবসা।

৬৫।আওয়ালপুরের পীর আছরের সময় যে নামাজ পেয়েছে- জোহর।

৬৬। মজিদ হাসপাতালে গিয়েছিল- সমবেদনা প্রকাশ করতে।

৬৭। আওয়ালপুরের পীরের প্রতি আমেনার প্রকাশ পেয়েছে- অন্ধবিশ্বাস।

৬৮। খালেক ব্যাপারি সঙ্গে ধলা মিয়ার সম্পর্ক ছিল- শ্যালক।

৬৯। ধলা মিয়াকে ব্যাপারী আওয়ালপুরে যেতে বলেছিল- পানিপড়া আনতে।

💠 লালসালু 💠




১। সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ জন্মগ্রহন করেন- চট্রগ্রামে।

২। সৈয়দ ওয়াল্লিউল্লাহর উপন্যাসটি ফরাসি ও ইংরেজী ভাষায় অনুদিত হয়- লালসালু ।

৩। সাংবাদিক ‍হিসেবে- কর্মজীবন শুরু করেন সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ

৪। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন- ১৯৭১ খ্রিষ্ট্রাব্দ।

৫।বাংলাদেশের কথাসাহিত্যকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পথিকৃৎ ছিলেন- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।

৬। ‘কাঁদো নদী কাঁদো’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়- ১৯৬৮ সালে।

৭। ‘নয়নচতারা’ গল্পগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ১৯৪৬ সালে।

৮।‘লালসালু’ উপন্যাস অনুযায়ী কী না হলে বিদেশে এক পাও চলে না- বদনা।

৯। নোয়াখালি অঞ্চলে শস্যের চেয়ে বেশি- টুপি।

১০। ‘কিন্তু দেশটা কেমন মরার দেশ’ – বলা হয়েছে- শস্যহীন বলে।

১১।মজিদের শারীরিক গড়ন-শীর্ণকায়।

১২। মোদাচ্ছের পীরের কবর আবিষ্কার করায় মজিদ উম্মোচিত হয়েছে- মিথ্যাচার চরিত্রে।

১৩। বিভিন্ন গ্রাম থেকে মহব্বতনগরে মানেুষ আসতে লাগে- মাজারে মানত করতে।

১৪। মজিদ ভয় দেখেছে- রহিমার চোখে।

১৫। দুদু মিঞার মুখে লজ্জার হাসি আসে –কলমা জানে না তাই।

১৬। মজিদের শক্তির মূল উৎস- মাজার।

১৭। মজিদের সঙ্গে গ্রামবাসীর যোগসূত্রকারী চরিত্র হিসেবে সাদৃশ্যপূর্ণ হল- রহিমার্ চরিত্রটি |

১৮। ঢেঙা বুড়োর হাতে মার খেয়ে হাসুনির মা গিয়েছিল- মজিদের বাড়িতে।

১৯। ঝড় এলে হাসুনির মায়ের অভ্যাস ছিল- হৈ চৈ করা।

২০। মজিদ হাসুনির মার কাছ থেকে চেয়েছিল- তামাক।

২১। মহিদ হাসুনির মাকে শাড়ি কিনে দিয়েছিল- বেগুনি রঙ্গের।

২২। মজিদের গড়া মাজারে লোকজনের আসা কমে যায়- অন্য পীরদের আধিপত্য।

২৩।‘পাথর এবার হঠাৎ নড়ে’।– পাথর বলতে বোঝানো হয়েছে- মজিদকে।

২৪। আমেনা বিবি তার স্বামীকে পানিপড়া আনতে বলেছিল – মা হওয়ার আশায়।

২৫। মজিদের মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশটা ছিল- নাটকীয়।

২৬। জমিলা আমাদের সমাজব্যবস্থার যে অসংগতির শিকার- বাল্যবিবাহ।

২৭। খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাজারে খ্যাংটা বুড়ি নালিশ করেছিল- ছেলের মৃত্যুতে।

২৮।‘লালসালু’ উপন্যাসে যে পাড়ার উৎসবের কথা বর্ণিত আছে-ডোমপাড়া।

২৯। যার বিলাপ শুনে জমিলার মন খারাপ হয়েছিল- খ্যাংটা বুড়ির।

৩০।মজিদের বাড়িতে জিকিরের জন্য যে শিরনি রান্না চলছিল তার তদারকির দায়িত্ব ছিল- রহিমা ও জমিলার |

৩১। জিকির করতে করতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল-মজিদ।

৩২। এশার নামাজ পড়ে মজিদ মাজারে কিসের আওয়াজ শুনেছিল বলে প্রকাশ করে- সিংহের।

৩৩। মজিদের মুখে থুথু ফেলেছিল- জমিলা।

৩৪। ‘লালসালু’ উপন্যাসে চৌকাঠে বসলে ঘরে কী আসে বলে উল্লেখ্য রয়েছে- বালা।

৩৫। সহজ প্রাণধর্মের উজ্জ্বল প্রতীক -জমিলা।

৩৬। গ্রামবাসীর অন্তর জর্জরিত হয়ে ওঠে - অনুশোচনায়।

৩৭। মজিদের শক্তি প্রতিফলিত হয়- গ্রামবাসীর ওপর।

৩৮। বুড়ো, হাসুনির মাকে বেধড়ক প্রহার করে- ঘরের কথা মজিদকে বলায়।

৩৯। মজিদকে শিকড়গাড়া বৃক্ষ করতে সক্রিয় ছিল- ধর্ম।

৪০। মজিদ মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিল- মতিগঞ্জের সড়কের ওপর ।

৪১। আমেনা বিবির প্রতি মজিদের যে দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ পেয়েছে- লালসা।

৪২। খালেক ব্যাপারীর সামনে বসে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করে- ধলা মিঞা।

৪৩। শত্রুর আভাস পাওয়া হরিণের চোখের মতোই সতর্ক হয়ে ওঠে – জমিলার চোখ ।

৪৪। ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মুখে জমিলার থুথু নিক্ষেপে প্রকাশ পেয়েছে- ক্রোধ।

৪৫। মজিদ পূর্বে যেখানে বাস করত- গারো পাহাড়ে।

৪৬। মজিদের দুদু মিয়াকে শাসনের মধ্যে নিহিত- আধিপত্য বিস্তার।

৪৭। রহিমার কাছে নিজের মৃত্যু কামনা করে- জমিলা।

৪৮। প্রথম যৌবনে মজিদ যেমন বৌ এর স্বপ্ন দেখতো-জমিলার মতো।

৪৯। ঢেঙ্গা বুড়োর বিচারে মজিদ যে সূরা পাঠ করেছিল- সূরা আন-নূর।

৫০। ‘ বতর’ শব্দের অর্থ- ফসল কাটার উপযুক্ত সময়।

৫১। ‘ওনারে কইবেন, আমার যেন মওত হয়।’ আর্জিটি করেছিল- হাসুনির মা।

৫২। মাঠের ধান নষ্ট হয়ে যায়- শিলা বৃষ্টি হলে।

৫৩। ‘শস্যের চেয়ে টুটি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি’ বলতে বোঝানো হয়েছে- ধর্মীয় গোঁড়ামী।

৫৪। গ্রামের লোকেরা যেন রহিমারই- অন্য সংস্করণ।

৫৫। বিশ্বাসের পাথরে যেন- খোদাই করা চোখ।

৫৬। ঘরের ম্লান আলোয় কবরের সেই অনাবৃত অংশটা - মৃত মানুষের খোলা চোখের মতো দেখায়।

৫৭। আমেনা বিবির বিয়ে হয়েছিল – ১৩ বছর বয়সে।

৫৮। মোনাজাত শেষে মজিদ পা ফেলছিল – উত্তর দিকে।

৫৯। আমেনা বিবি ও রহিমার মধ্যে মিল রয়েছে – নিঃসন্তানের দিকটা।

৬০। ঘুমকাতুরে- জমিলা।

৬১। খালেক ব্যাপারীর মতে আক্কাস দাড়ি রাখেনি- ইংরেজি পড়েছে বলে।

৬২। গ্রামে হিড়িত পড়েছে- মসজিদ স্থাপনের।

৬৩। আমেনা বিবির আনন্দ আর সুখের নিশানা- থোতা মুখের তালগাছ।

৬৪। আওয়ালপুরের পীরের মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে- ধর্মব্যবসা।

৬৫।আওয়ালপুরের পীর আছরের সময় যে নামাজ পেয়েছে- জোহর।

৬৬। মজিদ হাসপাতালে গিয়েছিল- সমবেদনা প্রকাশ করতে।

৬৭। আওয়ালপুরের পীরের প্রতি আমেনার প্রকাশ পেয়েছে- অন্ধবিশ্বাস।

৬৮। খালেক ব্যাপারি সঙ্গে ধলা মিয়ার সম্পর্ক ছিল- শ্যালক।

৬৯। ধলা মিয়াকে ব্যাপারী আওয়ালপুরে যেতে বলেছিল- পানিপড়া আনতে।
91🔥21🎉6🤩4💯3🥰2🤔2🏆2❤‍🔥1👏1😢1


>>Click here to continue<<

Bangla Phobia(Exam Mate)




Share with your best friend
VIEW MORE

United States America Popular Telegram Group (US)